ব্রাক্ষনবাড়ীয়া প্রতিনিধি এম বাদল খন্দকার◾
ব্রাক্ষনবাড়ীয়া জেলা নবীনগর পৌরসভার ১ নং ওয়ার্ডের আলমনগর গ্রাম সহ নবীনগর প্রশ্চিম ইউনিয়নের লাপাং, নবীপুর,দড়িলাপাং,চরলাপাং,ও পাশ্ববর্তী রায়পুরার মিজাচর বাঁশ গাড়ী, মহিনীপুর গ্রামের মানুষের যাতায়াতের একটি মাএ রাস্তা হল নবীপুর টু আলমনগর টু নবীনগর! এই রাস্তায় আলমনগর ভাটা নদীর উপর ব্রীজটি সংস্কার শুরু হলেও শেষ হবে কখন এই বিষয়ে অবগত নেই কেউ? আলমনগর গ্রামের পৌরসভায় ১ নং ওয়াড ও ২ নং ওয়াড যাতায়াতের ব্রিজটি জরাজীর্ণ হয়ে দুঘটনা তিনজন লোক বিভিন্ন সময়ে নিহত হয়? ফলে এই ব্রীজটি মরনব্রীজ নামে পরিচিত পায়! ৪ কোটি টাকা ব্যয়ে নতুন ব্রীজের বাজেট ও ওয়াকিং অডার হলে বিকল্প রাস্তা তৈরি না করে ব্রীজটি ভেঙে ফেলা হয়েছিল প্রায় দেড় বছর আগে? ফলে সাধারণ জনগনের ভোগান্তির শেষ নেই! যদিও এই মরনব্রীজটি কাজ অবশেষে শুরু হয়েছিল কিন্তু কেন বা কি কারণে প্রায় দুই মাস যাবত এই ব্রীজের কাজ আপাতত বন্ধ আছে সেটা জনগণের জানা নেই! এই এলাকায় বাসিন্দা আনোয়ার হোসেন সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের কাছে বিনীত অনুরোধ করে এই মরনব্রীজটি কাজ সম্পন্ন করে দেওয়ার জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিনিত অনুরোধ করেছেন। প্রায় ৪ কোটি ৮ লাখ টাকার বাজেটের এই ব্রীজ যদিও নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে তৈরি করা শুরু করেছিল, তাও বেশ কয়েক মাস ধরে আবার বন্ধ আছে। এদিকে জনগণের আসা-যাওয়া জন্য যে একটি বাঁশের সাকোঁ তৈরি করে দেওয়া হয়েছিল সেটির এখন অবস্থা খারাপ, জনগণের তো দুভোগের শেষ নেই সাধারণ জনগনের বোবা কান্না কে শুনে। এলাকায় জনগন নবীনগরে প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছে এই মরনব্রীজটি দিকে সুনজর দেওয়ার জন্য অনুরোধ করেন। এদিকে আলমনগরের দঃপাড়া রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করা প্রায় ৮,৯ টি গ্রামের হাজার হাজার জনগন। দঃপাড়ার রাস্তা বেহাল দশা ও একমুখী সেতুর কারণে জনগণের ভোগান্তির শেষ নেই। মাসের পর মাস জনসাধারণ কষ্ট করছেন। এই বিষয়ে জানতে চাইলে নবীনগর উপজেলা চেয়ারম্যান মনিরুজ্জামান মনির বলেন, আমিও নবীনগরে পৌর মেয়র এডঃ শিব শংকর দাশ জেলার মাসিক উন্নয়ন ফোরাম মিটিং এ এই ব্রীজটি দ্রুত করায় জন্য জেলা ইন্জিনিয়ারি ও সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করি? আশা করি দ্রুত সময়ের মধ্যে এই ব্রীজটি কাজ শেষ হবে।